সামাজিকীকরণ কাকে বলে? সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ ও বৈশিষ্ট্য

5/5 - (1 vote)

সামাজিকীকরণ মানব জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যক্তি, সমাজের নিয়ম-মূল্যবোধ এবং আচরণবিধি সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা লাভ করে ।

সামাজিকীকরণ কে কেন্দ্র করে রয়েছে নানাবিধ প্রশ্ন। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা সামাজিকীকরণ কাকে বলে, সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ ও বৈশিষ্ট্য, এর প্রকারভেদ কি কি, সামাজিকীকরণের গুরুত্ব কি ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করব। সামাজিকীকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

সামাজিকীকরণ কাকে বলে

সামাজিকীকরণ কাকে বলে, সামাজিকীকরণের গুরুত্ব, সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ, সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য,

সামাজিকীকরণ বলতে সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সমাজে বসবাসের নিয়ম কানুন শিখে এবং সমাজের মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও আচরণগত প্রথা সম্পর্কে ধারণা লাভ করে। এটা আমরা সবাই জানি, মানুষ সমাজবদ্ধভাবে বসবাস করতে পছন্দ করে। আর একজন শিশু জন্ম মুহূর্ত থেকে কখনোই কোন কিছু শিখে আসে না বরং সে থাকে একদমই সহজ সরল এবং অসহায়। 

কিন্তু জন্মের পর পরবর্তী সময়ে পরিবার এবং আশেপাশের পরিবেশের সঙ্গে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে সে সামাজিক হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে। মানে সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে একজন শিশু নিজেকে সামাজিক করে তোলে, আর এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে সামাজিকীকরণ। 

রাজনৈতিক সামাজিকীকরণ কাকে বলে

রাজনৈতিক সামাজিকীকরণ (Political Socialization) হল সেই প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ব্যক্তিরা তাদের রাজনৈতিক মতামত, মূল্যবোধ, এবং আচরণ শিখে এবং গঠন করে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন অংশ. যেমন পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম, বন্ধুদের দল, এবং অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যক্তির রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা এবং অভ্যাসে প্রভাব ফেলে।

সামাজিকীকরণ এর সংজ্ঞা 

সামাজিকীকরণ হচ্ছে সমাজের সঙ্গে একাত্ম বা পরিবর্তনশীল সামাজিক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সক্ষমতা। এটাকে আপনি এমন একটা প্রক্রিয়া বলতে পারেন যেটি শিশুর জন্ম মুহূর্ত থেকে শুরু হয় আর সারা জীবন পর্যন্ত চলমান থাকে।

সামাজিকীকরণকে আরেকটু ভালোভাবে সংজ্ঞায়িত করতে চাইলে বলতে পারেন, যার মাধ্যমে মানুষ সমাজে একসাথে বসবাস করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা আচরণ এবং সম্পর্কের নীতি শেখে, ব্যক্তি সমাজের সাংস্কৃতিক সামাজিক এবং আচরণগত নীতি মূল্যবোধ ও অভ্যাস সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারে এই পুরো প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে সামাজিকীকরণ। 

ইতোমধ্যে বিভিন্ন সমাজতাত্ত্বিকগণ গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়কে সুন্দরভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। যেমন:

  • J.S. Ross এর মতে– সামাজিকীকরণ হলো বোধ অনুভূতির সাংগঠনিক বিকাশ এবং তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি ও একসঙ্গে কাজ করার ক্ষমতা অর্জন।
  • ডুর্খহেইম এর মতে– শিক্ষা প্রক্রিয়া মূলত সমাজায়ন প্রক্রিয়া। শিক্ষা প্রক্রিয়া শিশুকে সার্বিকভাবে সমাজ উপযোগী করে গড়ে তোলে যা সামাজিকীকরণ। 
  • Brgardus এর মতে– সামাজিকীকরণ হলো এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যাক্তি কল্যাণের জন্য একত্রে নির্ভরযোগ্য আচরণ করতে শেখে। 
  • সমাজতাত্ত্বিক অধ্যাপক Ogburn &Nimkoff বলেছেন– সামাজিকীকরণ হলো এমন এক প্রক্রিয়া যেটি ব্যক্তিকে তার গোষ্ঠীর নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুনের সঙ্গে পরিচিত লাভ করে।

অতএব এই প্রত্যেকটি সংজ্ঞার উপর ভিত্তি করেও যদি বলা হয় তাহলে এটাই উঠে আসে– শিশুর জন্ম থেকে তার বেড়ে ওঠা এবং প্রাপ্তবয়স্ক থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সে এই পুরো জার্নিতে সমাজের, পরিবারের এবং পরিবেশের সাথে মিশে থাকার জন্য যে নিয়ম-কানুন রীতিনীতি আয়ত্ত করতে শেখে এবং এই শেখার প্রক্রিয়াকে চলমান রাখে তাই সামাজিকীকরণ। 

সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ 

সামাজিকীকরণ কাকে বলে, সামাজিকীকরণের গুরুত্ব, সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ, সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য,

সামাজিকীকরণের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে পরিবার। সাধারণত একটা শিশু সর্বপ্রথম তার পরিবারে আসে অতপর সে আশেপাশের মানুষের সাথে পরিচিত হয়, ধীরে ধীরে সামাজিকীকরণের বিষয়টা স্বভাবের সাথে আয়ত্ত করে। এর জন্য সামাজিকীকরণের প্রধান মাধ্যম বলা হয় পরিবারকে। আপনি যদি লক্ষ করেন তাহলে এটা বুঝতে পারবেন একটা শিশু প্রথমত তাদের পরিবারের কাছ থেকেই নিয়ম ও মূল্যবোধ বিষয়ে শিক্ষা লাভ করে। 

অতঃপর সামাজিকীকরণের দ্বিতীয় মাধ্যম হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ন্যায়নীতি, আদর্শ শিক্ষা, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি এবং জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা শিশুরা দ্বিতীয়তঃ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পেয়ে থাকে। কেননা সেখানে তারা যাওয়ার পর শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষার অর্জনের পাশাপাশি বন্ধু-বান্ধবের সাথে পরিচিত হয় যার মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠার শিক্ষা, বন্ধুত্ব, একে অপরকে সাহায্য করার মন-মানসিকতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে আয়ত্ত করে। যেগুলো সামাজিকীকরণের এক একটি অংশ। 

পরিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পর সামাজিকীকরণের আরেকটি মাধ্যম বলা যায় গণমাধ্যমকে। মানে বই, সংবাদপত্র, রেডিও, । কেননা এর মাধ্যমেও ব্যক্তিরা সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে শিক্ষা লাভ করতে পারেন। আর হ্যাঁ, সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রসমূহ মূলত– সংস্কৃতি, ধর্ম, বর্ণ ও জাতি, রাজনীতি ও অর্থনীতি। কেননা এক ক্ষেত্র সমূহের মাধ্যমে ব্যক্তি সমাজের সঙ্গে মানিয়ে চলতে শেখে এবং সামাজিক জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানতে পারে নতুনত্ব ভাবে।

সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য

সামাজিকীকরণ কাকে বলে, সামাজিকীকরণের গুরুত্ব, সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ, সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য,

সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন দিক থেকে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য গুলো সংযুক্ত করছি। 

  • সামাজিকীকরণের প্রধান বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি হচ্ছে পারস্পরিক সুসম্পর্ক তৈরি। কেননা সামাজিকীকরণ পারস্পরিক সুসম্পর্কের উপর ভিত্তি করে গঠিত হয়। 
  • সামাজিকীকরণ সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ শিক্ষণের একটি অন্যতম প্রক্রিয়া। 
  • পরিবর্তনশীলতা সামাজিকীকরণের আরেকটি বৈশিষ্ট্য। কারণ এ প্রক্রিয়াটি কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে সীমাবদ্ধ নয় বল সময়ের সাথে সাথে সমাজ পরিবর্তনের সাথে সাথে সামাজিকীকরণের প্রক্রিয়া পরিবর্তিত হয়। 
  • এটি একটি গতিশীল প্রক্রিয়া। এটি একদমই স্থির বা অপরিবর্তন প্রকৃতির নয়। বরং পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে সামাজিকীকরণ গতিশীল প্রকৃতির হয়ে থাকে। 
  • সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার আরেকটি বৈশিষ্ট্য এটি সমাজে অবস্থিত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার মনোভাব তৈরি করে। 
  • সামাজিকীকরণের নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্য রয়েছে মানে এর আরেকটি বৈশিষ্ট্য সামাজিকীকরণ নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যমুখী প্রক্রিয়া।
  • এটি এমন একটা প্রক্রিয়া যা সারা জীবন চলমান থাকে। তাই সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য হিসেবে আরেকটি বিষয় তুলে ধরা যায় সেটা হচ্ছে জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। 
  • সামাজিকীকরণ আবার ধারাবাহিক প্রক্রিয়া হিসেবেও বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। কেননা এটি কখনোই থামে না। বরং সর্বদা পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে ব্যক্তিকে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার জন্য সামাজিকীকরণ ধারাবাহিকভাবে সংঘটিত হয়ে থাকে। 
  • সামাজিকীকরণের আরেকটি বৈশিষ্ট্য এটি মনস্তাত্ত্বিক উন্নয়ন ঘটায়, আত্মপরিচয় গঠনে ব্যক্তিকে সাহায্য করে সামাজিক দক্ষতা পাকাপোক্ততে সাহায্য করে। 

সামাজিকীকরণের গুরুত্ব

সামাজিকীকরণ কাকে বলে, সামাজিকীকরণের গুরুত্ব, সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ, সামাজিকীকরণের বৈশিষ্ট্য,

সামাজিকীকরণ এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন মানুষ শিশু ক্রমশ ব্যক্তিত্বপূর্ণ সামাজিক মানুষের পরিণত হয়। ঠিক এ কারণেই এই প্রক্রিয়াটি ছাড়া ব্যক্তি তার ব্যক্তিত্ব লাভ করতে পারে না এবং সমাজে সে একজন যোগ্য ও উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতে পারে না। তাহলে বুঝতেই পারছেন এটা ঠিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

সামাজিকীকরণের গুরুত্ব অপরিসীম। কেননা একজন শিশু সামাজিকীকরণের মাধ্যমে বেড়ে ওঠে। সমাজের পরিবেশের উপর ভিত্তি করে তার আচার-আচরণের উপর প্রভাব পড়ে। এইজন্য আমাদের সকলের সামাজিকীকরণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে থাকা উচিত। 

📌 আরো পড়ুন 👇

আপনি যদি এর গুরুত্ব কথা বলেন বা প্রয়োজনের বিষয়ে জানতে চান। তাহলে সামাজিকীকরণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার কিছু মূল দিক হিসেবে সাজেস্ট করব–

  • সামাজিকীকরণ সামাজিক মূল্যবোধ ও আচরণ সম্পর্কে একজন মানুষকে পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা প্রদান করে।
  • সামাজিকীকরণের মাধ্যমে সম্পর্ক অনেক বেশি সুন্দর ও পাকাপত্তা হয়।
  • সামাজিকীকরণের মাধ্যমে ব্যক্তি তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে পারে।
  • সামাজিক সামঞ্জস্যতা প্রতিষ্ঠিত হয় সামাজিকীকরণের মাধ্যমে।
  • এছাড়াও সামাজিকীকরণের মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধীনতা অর্জন করা সম্ভব হয়।
  • বুদ্ধি ও দক্ষতার উন্নয়ন ঘটে পাশাপাশি মানসিক সুস্থতা বিরাজ করে সামাজিকীকরণের মাধ্যমে।
  • সামাজিকীকরণ একজন মানুষকে নীতিশীল, ন্যায়পরায়ণ ও সর্বোত্তম ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষে পরিণত করে।

কিন্তু হ্যাঁ, এখন এটা জানার বিষয় কোন কোন মাধ্যমে সামাজিকীকরণ বিষয়টা ছড়িয়ে পড়ে একজন ব্যক্তির মাঝে। এজন্য আমরা আলোচনার এ পর্যায়ে সামাজিকীকরণের প্রধান মাধ্যম গুলো নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য তুলে ধরছি।

সামাজিকীকরণ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নউত্তর

সামাজিকীকরণ বলতে কি বুঝায়? 

সামাজিকীকরণ বলতে একটি প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি   তার সমাজের সাংস্কৃতিক, সামাজিক, এবং আচরণগত মূল্যবোধ, নিয়ম, এবং ধারণা শেখে। এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সমাজের সদস্য হিসেবে নিজের ভূমিকা বুঝতে এবং সমাজে সঠিকভাবে মিশে চলতে পারে। সামাজিকীকরণের মাধ্যমে মানুষ ভাষা, ধর্ম, আচরণ, এবং সামাজিক নিয়ম শিখে থাকে যা তার সামাজিক জীবনের অংশ হয়ে ওঠে। এই প্রক্রিয়ার মধ্যে পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধু, এবং গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সামাজিকীকরণ মানে কি?

সামাজিকীকরণ মানে একজন ব্যক্তি সমাজের মূল্যবোধ রীতিনীতি আচরণ ও বিশ্বাস সমূহ গ্রহণ করে নিজের জীবনের প্রয়োগ করবে এমন একটা মাধ্যম সম্পর্কে পরিবার পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিক স্থান থেকে শিক্ষা গ্রহণ। 

সামাজিকীকরণর উপাদান কয়টি ও কি কি? 

সামাজিকীকরণের উপাদান মোট চারটি। সেগুলো হলো: পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধুবান্ধব, মিডিয়া বা গণমাধ্যম।

সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া কখন শুরু হয়? 

সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া একটি শিশুর জন্মের পর মুহুর্তু থেকেই শুরু হয় আর এটা সারা জীবন অর্থাৎ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলমান থাকে। 

সামাজিকীকরণের মাধ্যম সমূহ, সামাজিকীকরণের বাহন গুলো কি কি? 

সামাজিকীকরণের মাধ্যম বা বাহন সমূহ হচ্ছে: পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা সহপাঠী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মিডিয়া সম্প্রদায় ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সহ প্র

ভৃতি।

সামাজিকীকরণের প্রকারভেদ, সামাজিকীকরণ কত প্রকার ও কি কি?

সামাজিকীকরণ কে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হচ্ছে সামাজিকীকরণ অন্যটি হচ্ছে মাধ্যমিক সামাজিকীকরণ। এছাড়াও প্রাতিষ্ঠানিক এবং রাজনৈতিক সামাজিকীকরণও এর অন্তর্ভুক্ত অংশ। 

সামাজিকীকরণ সম্পর্কে আমাদের মতামত

সামাজিকীকরণ কাকে বলে এবং এটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ আর এর প্রয়োজনীয়তা কেমন এ সম্পর্কে আমাদের আজকের আলোচনা এ পর্যন্তই। সামাজিকীকরণ সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানান। এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন আরো শিক্ষামূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

Sharing is Caring

Leave a Comment