আদিবাসী কাকে বলে? বাংলাদেশের আদিবাসী কারা

5/5 - (1 vote)

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা প্রত্যেকেই মানুষ। তবে এই মানুষের মাঝেই আছে নানা বৈচিত্র্যতা, রয়েছে জাত-পাত এবং ধর্মের বিভিন্নতা। সাধারণ জ্ঞান অর্জনের জন্য হলেও আমাদের এ-বিষয়ে জানা শোনার প্রয়োজন পরে। এ কারণে আজকের এই নিবন্ধে আমরা আদিবাসী কাকে বলে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

তো আপনি যদি একাডেমিক শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রেও আদিবাসী নগরগোষ্ঠী এবং আদিবাসীদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়ার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেল পড়তে পারেন। কেননা আজকের আর্টিকেল আমরা আদিবাসী কাকে বলে, বাংলাদেশের আদিবাসী কারা, আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আদিবাসী কাকে বলেআদিবাসী কাকে বলে, বাংলাদেশের আদিবাসী কারা, আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি,

সাধারণত যাদের স্বকীয় ঐতিহ্য, ভাষা, সংস্কৃতি ও পোশাক পরিচ্ছদ সব কিছুকে আঁকড়ে ধরে আধুনিকতার স্পর্শ ব্যতীত আনাগোনা করে থাকে তাদেরকেই আদিবাসী বলে। যাদেরকে আরো কয়েকটি ভিন্ন নামে সম্বোধন করা হয়। যেমন– ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ক্ষুদ্র জাতি সত্তা, আদিবাসী মানুষ ইত্যাদি ইত্যাদি। 

অতএব যারা সাংস্কৃতিকভাবে স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী, যাদের সদস্যরা সরাসরি একটা নির্দিষ্ট ভূগোলিক অঞ্চলের প্রাচীনতম পরিচিতি বাসিন্দাদের বংশধর এবং কিছু পরিমাণে সেই আদি জনগোষ্ঠীর ভাষা ও সংস্কৃতি পরম্পরায় ধরে রাখে তারাই আদিবাসী জনগোষ্ঠী।

আদিবাসী এর অর্থ ও উৎপত্তি

আদিবাসী শব্দটির ইংরেজি অর্থটি এসেছে indigena, যেটা একটা লাতিন শব্দ। এর অর্থ ভূমি থেকে উদ্ভূত স্থানীয়। মূলত অনেক ভাবনা চিন্তার পর চিন্তাবিদরা এটা বলেছেন– “আদিবাসী” শব্দের অর্থ হলো “মূলবাসিন্দা” বা “প্রাচীন জনগোষ্ঠী”। এটি সেই জনগোষ্ঠী বা সম্প্রদায়কে বোঝায়, যারা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের প্রাচীনতম বা মূল অধিবাসী হিসেবে বিবেচিত হয়।

“আদি” শব্দের অর্থ “প্রথম” বা “মূল”, আর “বাসী” শব্দের অর্থ “বাসিন্দা” বা “বসবাসকারী”। ফলে “আদিবাসী” বলতে সেই সকল মানুষদের বোঝায়, যারা কোন ভূখণ্ডে প্রাচীনকাল থেকে বাস করে আসছে এবং তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম ও জীবনযাত্রা রয়েছে। 

একইভাবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এই শব্দটির মাধ্যমে মূলত সেইসব জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়, যারা কোন একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের প্রথম জনগোষ্ঠী এবং যারা নিজেদেরকে প্রথা ও ঐতিহ্যর মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। আর আদিবাসী শব্দটিকে সমার্থক শব্দের উপর ভিত্তি করে ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে “Indigenous Peoples” বা “Native Peoples”.

আদিবাসী বলতে কি বুঝাই

দেখুন ইতিমধ্যে আমরা যে অংশটুকু আলোচনা করেছি তার থেকে এটা বোঝাই যাচ্ছে, আদিবাসী শব্দটি সাধারণত সেই জনগোষ্ঠীগুলোকে ইঙ্গিত করে যারা মূলত কোন অঞ্চলের আদিবাসী বা প্রথম বসতি স্থাপনকারী হিসেবে চিহ্নিত। একটু লক্ষ্য করলে এটা চোখে পরবে – আদিবাসী শব্দটা বিভিন্ন দেশে এবং বিভিন্ন সংস্কৃতিতে ভিন্নভাবে ব্যবহৃত হয়। 

কিন্তু সব সময় এর সাধারণ অর্থ হিসেবে প্রকাশ পায় এটিই যে – তারা হলো সেই বিশেষ জনগোষ্ঠী, যারা কোন ভূখণ্ডে প্রথম থেকে বসবাস করছে এবং নিজেদের স্বতন্ত্র, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা এবং জীবনধারা আধুনিকতার এই যুগে এসেও নিজেদের ধারায় বজায় রেখে চলেছে। সাধারণত এই জাতের মানুষগুলো মূল ধারার সমাজ থেকে আলাদা জীবন যাপন করে থাকেন এবং তাদের ঐতিহ্য ও সমাজ ব্যবস্থা নিজস্ব নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হয়। 

অর্থাৎ আদিবাসী বলতে আমরা বুঝি– যারা কোন দেশের বা অঞ্চলের প্রাচীনতম বাসিন্দা যারা সাধারণত সুনির্দিষ্ট একটি ভূমিতে বাস করে আসছে এবং সেই স্থানের প্রথম বা মূল অধিবাসী হিসেবে জায়গা দখল করেছে পাশাপাশি নিজস্ব সংস্কৃত,  ভাষা, ধর্ম ও ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে একটি পৃথক সামাজিক পরিচিতি ধরে রেখেছে তারাই হলো আদিবাসী। সাধারণত বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল এবং অন্যান্য সকল দেশেই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আনাগোনা রয়েছে। 

বাংলাদেশের আদিবাসী কারা

আদিবাসী কাকে বলে, বাংলাদেশের আদিবাসী কারা, আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি,

আপনি যদি আদিবাসী কাকে বলে বা আদিবাসীদের সংজ্ঞা ভালোভাবে বুঝে ফেলেন তাহলে আদিবাসী জনগণ কারা এটা আপনার কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে। যাই হোক বাংলাদেশের আদিবাসীদের মধ্যে যে সকল জনগোষ্ঠীর বা যে সকল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অবস্থান করছে তাদের তালিকা বা নাম গুলো নিচে সংযুক্ত করা হলো–

  • চাকমা 
  • মারমা 
  • সাঁওতাল 
  • গারো 
  • মনিপুরী 
  • খাসিয়া 
  • মুরং 
  • বম 
  • তঞ্চঙ্গা এবং 
  • পাহাড়ি ত্রিপুরা 

এদের মধ্যে চাকমা আদিবাসি পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রধান আদিবাসী গোষ্ঠী হিসেবে সুপরিচিত, যারা নিজেদের সংস্কৃতি ও ভাষায় সমৃদ্ধ। একইভাবে মারমা মায়ানমার থেকে আগত জাতি যারা পার্বত্য এলাকায় বাস করে। সাঁওতাল হল বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলে বসবাসরত বৃহত্তম আদিবাসী জনগোষ্ঠী, গারো ময়মনসিংহ ও শেরপুর এলাকায় বসবাসকৃত খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীর অনুসারী আদিবাসী, মনিপুরী বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী, মরন পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী আদিবাসী। অন্যদিকে বম এবং তঞ্চঙ্গা পার্বত্য এলাকার আরো দুইটি আদিবাসী জাতি। এদের প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা সামাজিক প্রথা, নিজস্ব ঐতিহ্য এবং ধর্মবিশ্বাস রয়েছে, যা বাংলাদেশের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্রের একটি বিরাট অংশ।

আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি

আদিবাসী কাকে বলে, বাংলাদেশের আদিবাসী কারা, আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি,

আদিবাসীদের সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে চিহ্নিত করা যায়। ইতোমধ্যে আমরা যে সংজ্ঞাগুলো উল্লেখ করেছি আশা করছি এর উপর ভিত্তি করে আপনি খুব সহজেই এদের বৈশিষ্ট্য গুলো আলাদা আলাদা ভাবে মেনশন করতে পারবেন। যাইহোক বোঝার সুবিধার্থে আমরা পুনরায় আদিবাসীদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো উল্লেখ করছি। যথা –

  • আদিবাসীদের সর্বদা নিজেদের একটা আঞ্চলিক ভাষা থাকে মানে তারা নিজস্ব ভাষার অধিকারী। 
  • আদিবাসীরা সর্বদা ভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিচয় নিয়ে বেড়ে ওঠে এদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রায়ই মৌখিক বা স্থানীয় আচরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সংরক্ষিত হয় 
  • এখনো পর্যন্ত এই আধুনিক যুগে এসেও এমন অনেক আদিবাসী সম্প্রদায় বন পাহাড় এবং প্রাকৃতিক সম্পদের উপর শুধুমাত্র নির্ভরশীল। তারা প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে মিল রেখে জীবন যাপন করতে পছন্দ করে এবং প্রায়ই তাদের জীবনধারার মধ্যে পরিবেশ সংরক্ষণের নিয়ম মেনে চলে। 
  • অধিকাংশ আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সমাজতান্ত্রিক ও সমবায় ভিত্তিক জীবন যাপন করে, মানে সমাজের সবাই মিলে তারা একসঙ্গে কাজ করে যা তাদের ঐতিহ্যের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য। 
  • আদিবাসীরা সাংস্কৃতিক আচার অনুষ্ঠান পালন করে। তাদের একান্তই নিজস্ব কিছু আচার অনুষ্ঠান প্রচলিত থাকে যেমন নাচ গান ধর্মীয় উৎসব বা স্থানীয় পার্বণ। 
  • আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা দূরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করে এবং প্রযুক্তি বা উন্নত সমাজের সাথে কম যোগাযোগ রাখে পাশাপাশি এরা প্রায়ই নিজেদের জমি বা অঞ্চলকে স্বতন্ত্রভাবে দেখে থাকে আর তাদের জমির উপর বিশেষ অধিকার ও নিয়ন্ত্রণের দাবি আরোপ করে। 
  • আদিবাসীরা বহিরাগতদের প্রভাব থেকে রক্ষা করে নিজেদেরকে। মানে এই জনগোষ্ঠীর মানুষ আধুনিক সমাজের প্রভাব থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখার জন্য বহিরাগতদের সংস্কৃতি জীবন যাপন পদ্ধতি এবং আধুনিক প্রযুক্তি থেকে অনেকটাই আলাদা ভাবে বাঁচে। 

এখন আসুন আদিবাসী জনগোষ্ঠী সমাজ কাকে বলে এবং বিশ্বজুড়ে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরিচিতি ও এদের ধর্ম নিয়ে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানি।

আদিবাসী জনগোষ্ঠী কাকে বলে 

সাধারণত আদিবাসী সমাজ বলতে এমন এক বিশেষ জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়ে থাকে যারা প্রাচীনকাল থেকে একটা নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে আসছে এবং নিজেদের একটা স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও জীবনধারা রয়েছে। অতএব আদিবাসী সমাজ হচ্ছে ওই জনগোষ্ঠীদের সমান বয়স তৈরিকৃত জীবন ব্যবস্থা বা জীবনধারার একটা নিয়ম।

📌 আরো পড়ুন 👇

ইতোমধ্যে আমরা বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখ করেছি আদিবাসি জনগোষ্ঠীর সর্বদা মূল ধারার সমাজ থেকে আলাদা থাকে। তবে সম্প্রতি আধুনিক যুগে আদিবাসীদের মধ্যে কিছু কিছু গোষ্ঠী সুরক্ষা ও অধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে সচেতনতা দেখাচ্ছে। 

বিশ্বজুড়ে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরিচিতি

বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব রয়েছে। যেমন–

  • আমেরিকার ইন্ডিজেনাস জনগোষ্ঠী – যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন অংশে চিরাচরিত আদিবাসী জনগোষ্ঠী হিসেবে অবস্থান করছে চেরোকি, নাভাহো, ইনুইট, এবং মায়া।
  • আফ্রিকার আদিবাসী – আফ্রিকায় বিভিন্ন অঞ্চল যেমন মাদাগাস্কার, মধ্য আফ্রিকার বিভিন্ন আদিবাসী বা ক্ষুদ্রনৃগোষ্ঠী অবস্থান করছে যেমন– সান এবং পিগমি।
  • অস্ট্রেলিয়ার অ্যাবরিজিনাল জনগোষ্ঠী – যারা প্রাচীনকালের থেকেই সেখানে বসবাস করছে।

তাছাড়া এশিয়া মহাদেশে অর্থাৎ ভারত-বাংলাদেশ মায়ানমার থাইল্যান্ড সহ বিভিন্ন অংশে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উপস্থিতি বিরাজমান। 

আদিবাসীদের ধর্ম কি

আদিবাসীরা সাধারণত আদিবাসী ধর্মের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। আর তাদের ধর্ম সাধারণত প্রকৃতিভিত্তিক অর্থাৎ তারা প্রকৃতি, গাছ গাছালি, নদী পাহাড়, চন্দ্র সূর্য পশুপাখি ইত্যাদি জিনিসের পুজো করে থাকে আর তাদেরকেই তারা ঈশ্বর মনে করে। আপনি যদি আদিবাসী ধর্ম বলতে সাধারণত ভারত-বাংলাদেশ এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রাচীন এবং নিজস্ব ধর্মীয় বিশ্বাস ও আচরণের কথা বলেন তাহলে এদের ধর্মের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলো হবে–

  • প্রকৃতি পূজা 
  • আত্মা এবং পূর্বপুরুষ পূজা 
  • বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান ও উৎসবের মাধ্যমে ধর্মীয় বিশ্বাস ও সাংস্কৃতির চর্চা।

আদিবাসী শব্দের প্রাচীনত্ব ও ব্যবহার 

সত্যি এটাই– আদিবাসী শব্দটি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে ঔপনিবেশিক শাসনের সময়কালে ইউরোপীয়রা তাদের নতুন দখলকৃত অঞ্চলের স্থানীয় জনগোষ্ঠীগুলোকে এই নামে অভিহিত করত। আজকের দিনে, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংগঠন আদিবাসীদের অধিকার ও সুরক্ষার জন্য কাজ করে, এবং “আদিবাসী” শব্দটি আন্তর্জাতিকভাবে একটি বিশেষ শ্রেণির জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে। 

আদিবাসী কাকে বলে? এদের যে কোনো তিনটি বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

ইতোমধ্যে আমরা আদিবাসীদের সংজ্ঞা এবং তাদের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য আলোচনা করেছি। সাধারণত পাঠ্য বইয়ের আলোকে আমাদের পরীক্ষাতে এই প্রশ্ন করা হয়ে থাকে।  তাই আপনি যদি সুন্দরভাবে এই প্রশ্নের উত্তর করতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল ভালোভাবে পড়ুন এবং সম্পূর্ণ আয়ত্ত করার চেষ্টা করুন অতঃপর তিনটি বৈশিষ্ট্য নিজের মত করে আলোচনা করুন। 

আদিবাসী সম্পর্কে আমাদের মতামত

আদিবাসী কাকে বলে এই নিয়ে আমাদের আজকের আলোচনা এ পর্যন্তই। মূলত আদিবাসী একটি বিশেষ জাতি বা সত্তা। আধুনিক প্রেক্ষাপটে আদিবাসি শব্দটি সর্বপ্রথম ইউরোপীয়রা ব্যবহার করেছিল। আর এদেরকে কেন্দ্র করে রয়েছে নানা আলোচনা সমালোচনা। এদের উৎপত্তি ইতিহাস এবং জীবনযাত্রা খুবই বৈচিত্র্যময়।। যেগুলো নিয়ে বর্ণনা করলে শেষ হওয়ার মতো নয়। 

আদিবাসী সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানান। এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন আরো শিক্ষামূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

Sharing is Caring

Leave a Comment